ঢাকা  মঙ্গলবার, ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ; ২০শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ          সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

spot_img
Homeঅর্থনীতিওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের জাহাজ রায়ান চলবে আরব আমিরাতে

ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের জাহাজ রায়ান চলবে আরব আমিরাতে

নিউজ ডেস্ক : মারওয়ান শিপিংয়ের জন্য ৬৯ মিটার দীর্ঘ বিশেষায়িত জাহাজটি প্রস্তুত করা হয়েছে। জাহাজ চলবে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডে তৈরি ল্যান্ডিং ক্রাফট রায়ান আরব আমিরাতে। আগামী বছর জাহাজটি রফতানি করা হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

মারওয়ান শিপিংয়ের সঙ্গে ২০২৩ সালে আটটি জাহাজ নির্মাণের চুক্তি করেছিল ওয়েস্টার্ন মেরিন। খালিদ ও ঘায়া নামে আরো দুটি টাগবোট ২০২৫ সালে রফতানি করা হবে। বাকি পাঁচটি জাহাজ ও একই বছরের বিভিন্ন সময় রফতানি করা হবে।

২০২০ সালের পর আবারো জাহাজ রফতানি করতে যাচ্ছে জাহাজ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান ওয়েস্টার্ন মেরিন শীপইয়ার্ড। মারওয়ান শিপিং নামে আরব আমিরাতের একটি কোম্পানির ৬৯ মিটার দীর্ঘ বিশেষায়িত জাহাজটি প্রস্তুত করা হয়েছে। রায়ান নামক ল্যান্ডিং ক্রাফট জাহাজটি আগামী বছর রফতানি করা হবে।

দক্ষ জনশক্তির কারণে সাত-আট মাসের মধ্যেই জাহাজ ডেলিভারি পর্যায়ে চলে এসেছে বলে জানান ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপ ইয়ার্ডের কর্মকর্তারা। ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপ ইয়ার্ডের অপারেশন ডিরেক্টর ক্যাপ্টেন মো. রাব্বি বলেন, রায়ান নামক ল্যান্ডিং ক্রাফট জাহাজটির পরে আরও দুইটি সিস্টার ভ্যাসেলের কাজ চলছে। সাত-আট মাসের মধ্যেই জাহাজ ডেলিভারি দেয়ার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।

ওয়েস্টার্ন মেরিন এ পর্যন্ত ১১ টি দেশে ৩৩ টি জাহাজ রফতানি করেছে। যার মূল্য ১০০ মিলিয়ন ডলারের চেয়ে বেশি।

জাহাজ নির্মাণ শিল্প আবার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। বর্তমানে ইয়ার্ডে নয়টি জাহাজ রফতানির কাজ চলছে। জাহাজ বানাতে বিদেশিরা বাংলাদেশে আসছে বলে জানান ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্যাপ্টেন সোহেল হাসান। তিনি বলেন, কাজের দক্ষতা ও মান বিবেচনায় নিয়ে বিদেশিরা এখানে জাহাজ বানাতে আসছেন। দেশের জাহাজ শিল্প ঘুরে দাঁড়াচ্ছে।

RELATED ARTICLES
- Advertisment -
Google search engine

Most Popular