• ঢাকা
  • শুক্রবার, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ১৯ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

বিরামপুরে আমন ধানের পরিপক্কতা হিমশিম খাচ্ছে কৃষকেরা 


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ, ০১:৩৮ পিএম
হিমশিম খাচ্ছে কৃষকেরা 
আমন ধানের পরিপক্কতা

রেজওয়ান আলী, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: দিনাজপুর বিরামপুরের আমন ধানের ভরা মৌসুমের ধানের পরিপূর্ণ পক্কতায় হিমশিম খাচ্ছে কৃষক গণ। ৯ নভেম্বর দিনাজপুর বিরামপুর উপজেলার আমন ধানের ভরা মাঠগুলি পর্যবেক্ষণ করাকালীন সময়ে জানা যায় ধানের পরীপূর্ণতা ও পরিপক্কতায় ধানের মাঠের অবস্থা অতি শোচনীয় বলে জানা যায়। 

জানা যায় এমন ধরনের ভরা এই মৌসুমে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ধান কৃষকদের ঘরে আসার সময় হয়েছে। তবে এই সময়ে প্রায় ধানের মাঠে নেই পানি,এই মুহূর্তে ধানের মাঠে সামান্য পানির খুবই প্রয়োজন পানি থাকলেই ধানের পরিপূর্ণতায় রূপ নেবে বলে অভিযোগ করেছেন অত্র এলাকার সাধারণ কৃষক গণ। উক্ত বিষয়ে উপজেলার দিওড় ইউনিয়ন খানপুর পলিপ্রয়োগপুর মুকুন্দপুর কাটলা জোতবানী বিনাইল ও পৌর এলাকার ধানের মাঠের পর্যবেক্ষণে প্রায় এলাকায় পানি সংকটের সমস্যা দেখা যায়। 

এ বিষয়ে সাধারণ কৃষকগণের নিকট জানতে চাইলে তারা জানান আমন ধানের ভরা মাঠের ফসল অল্প কিছুদিনের মধ্যেই আমাদের গোলায় উঠবে। তবে এই মুহূর্তে ধানের পরিপক্কতা সঠিকভাবে আসার জন্য প্রতিটি জমিতে পানি থাকা বিশেষ প্রয়োজন। কিন্তু অত্র এলাকার ডিপ টিউবয়েলের মালিকগণ অতি সহজে সেই পানি আমাদের ফসলের মাঠে দিতে অনীহা প্রকাশ করেছেন।

কিশোরগঞ্জ জানান ডিপ টিউবওয়েলের মালিকগণ অতিরিক্ত উৎকর্ষ আমাদের নিকট দাবী করছেন। যাহা আইনগত সিদ্ধ নয়। উল্লেখ্য থাকে যে প্রতিটি ডিপটিউবওয়েলের মালিকের সঙ্গে কৃষকগণ ধান রোপনের সময় একটি চুক্তি করে থাকেন। সেই চুক্তি মোতাবেক ধান আসার পূর্বক্ষণ পর্যন্ত ডিপ টিউবলের মালিকগণ উক্ত কৃষি জমিতে সেচ পানি প্রদান করবেন।

কিন্তু এই মুহূর্তে ফসলের মাঠে পানির বিশেষ প্রয়োজন পানি না থাকলে ফসলের পরিপূর্ণতা রূপ আসবে না। ফলে পানির খুবই প্রয়োজন কিন্তু ডিপ টিউবয়েলের মালিকগণ অতিরিক্ত ফি নেওয়ার জোর দাবি করছেন ফলে কৃষকগণ বেকায়দায় পড়েছেন বলে জানা যায়।

এ বিষয়ে অত্র এলাকার কৃষকদের বিশেষ দাবি উত্থাপন করেন তারা জানান এই মুহূর্তে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার তাদেরকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করবেন। যদি তারা এই মুহূর্তে তাদের সার্বিক সহযোগিতা প্রদান না করেন তবে কৃষকগণ ফসলের পরিপূর্ণতা পাওয়ার লাভের অংশে ক্ষতির মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন। আরো জানা যায় প্রতিটি কৃষি জমির বিঘা প্রতি ডিপ টিউবয়েলের মালিকগণ ৩ থেকে ৪০০ টাকা নিচ্ছেন উক্ত টাকা দেওয়ার প্রতিটি কৃষকগণ হিমশিম খাচ্ছেন বলে অভিযোগ করেন। 

উক্ত বিষয়ে কৃষকগণ দ্রুত উপজেলা কৃষি বিভাগ ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি সুনজরে দৃষ্টি রাখার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ।

ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন

আরো পড়ুন

banner image
banner image