নিউজ ডেস্ক : ২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। রমনা থানায় করা এ মামলায় দুই কোটি ৮৬ লাখ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়।
দুর্নীতির অভিযোগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের মামলা স্থগিতের বিষয়ে জারি করা রুল খারিজ করে দিয়েছে হাইকোর্ট। রুল খারিজের পাশাপাশি দ্রুত এ মামলার বিচারকাজ শেষ করতে বিচারিক আদালতকে নির্দেশ দিয়েছে উচ্চ আদালত।
এ আদেশের ফলে গয়েশ্বরের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের মামলা চলতে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবী।
বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এই রায় দেয়।
আদালতে গয়েশ্বরের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী নিতাই রায় চৌধুরী। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে ২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি মামলা করে দুদক।
রমনা থানায় করা এ মামলায় দুই কোটি ৮৬ লাখ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়। একই বছরের ৫ জুলাই মামলায় অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেয় দুদক।
পরে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের পক্ষ থেকে মামলা বাতিলের আবেদন জানালে হাইকোর্ট ২০১০ সালের ৬ আগস্ট থেকে মামলাটির বিচারিক কার্যক্রমের ওপর স্থগিতাদেশ দেয়। একই সঙ্গে হাইকোর্ট রুল জারি করে। সেই থেকে মামলাটির বিচার বন্ধ ছিল।
ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন
আপনার মতামত লিখুন: