• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ; ২৯ মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

পেছাল রায়হান হত্যা মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১০ মে, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ, ০২:০২ পিএম
রায়হান হত্যা মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ
রায়হান

ডেস্ক রিপোর্টার: সিলেটে পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতনে যুবক রায়হান হত্যা মামলার অভিযোগের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট পিটিশন, আসামি আদালতে হাজির করতে দেরি করা ও কোর্ট রেফারেন্সের কারণে এক দিন পেছাল সাক্ষ্যগ্রহণ।

মঙ্গলবার (১০ মে) সকালে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতে হাজির করা হয় বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির সাবেক ইনচার্জ এসআই আকবর হোসেন ভুঁইয়াসহ পাঁচ পুলিশ সদস্যকে।
 
রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) নওশাদ আহমদ চৌধুরী জানান, বিচারক আব্দুর রহিম মামলার বাদী নিহত রায়হানের স্ত্রী তাহমিনা আক্তার তান্নীকে এজলাসে ওঠানোর পর আসামিপক্ষের আইনজীবী সময় প্রার্থনা করেন। পরে রিট পিটিশন দাখিলের কপি আদালতে জমা দিলে ও আসামি আদালতে হাজির করতে দেরি করায় এবং একজন আইনজীবী মারা যাওয়ায় কোর্ট রেফারেন্সের কারণে সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ আগামীকাল নির্ধারণ করেন।
 
এ মামলায় দ্রুত বিচারকার্য সম্পন্ন হবে এবং আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তির আশা করছেন তিনি। ২০২১ সালের ৫ মে আলোচিত এ মামলায় পাঁচ পুলিশসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পরিদর্শক আওলাদ হোসেন।
 
গত ১৮ এপ্রিল শুনানি শেষে প্রধান আসামি বরখাস্ত হওয়া উপপরিদর্শক (এসআই) আকবরসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। অভিযুক্তদের মধ্যে পুলিশের পাঁচ সদস্য জেলহাজতে এবং কথিত এক সাংবাদিক পলাতক রয়েছেন।
 
অভিযুক্তরা হলেন বন্দরবাজার ফাঁড়ির তৎকালীন এসআই আকবর হোসেন ভুঁইয়া, এসআই হাসান উদ্দিন, এএসআই আশেক এলাহী, কনস্টেবল টিটু চন্দ্র দাস ও হারুনুর রশিদ এবং ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ গায়েবকারী কথিত সাংবাদিক আব্দুল্লাহ আল নোমান।
 
২০২০ সালের ১১ অক্টোবর ভোরে সিলেট শহরের আখালিয়া এলাকার বাসিন্দা রায়হান আহমদকে কোতোয়ালি থানার বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে নিয়ে নির্যাতন করা হয়। পরে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে তিনি সেখানে মারা যান। এর পরদিন তার স্ত্রী তাহমিনা আক্তার তান্নী কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা করেন।

ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন

আরো পড়ুন

banner image
banner image