• ঢাকা
  • বুধবার, ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ২৪ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোতে অর্থায়ন বাড়ানোর আহ্বান বাংলাদেশের


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ, ১২:১৪ পিএম
সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোতে অর্থায়ন বাড়ানোর আহ্বান

ডেস্ক রিপোর্টার: স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোতে জাতীয় প্রতিষ্ঠান বিনির্মাণ ও শক্তিশালীকরণ এবং সেদেশের উন্নয়নে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্তিমূলক সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় অর্থায়নের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ।

২৬ এপ্রিল জাতিসংঘ সদরদপ্তরের ইকোসক চেম্বারে ‘সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোতে শান্তি বিনির্মাণের জন্য তহবিলের নমনীয়তা’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন একথা বলেন।

জিয়াউদ্দিন বলেন, যখন কোনো দেশে শান্তিরক্ষা মিশনের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায় এবং সেদেশের জাতীয় কর্তৃপক্ষ বৃহত্তর দায়িত্ব গ্রহণ করে, সেসময় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন অব্যাহত রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ সময় সহায়ক উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে জাতীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং দেশটির আর্থসামাজিক উন্নয়ন এগিয়ে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের সাথে সম্পৃক্ততা বৃদ্ধির মাধ্যমে অংশীদারিত্ব সুদৃঢ় করা এবং দক্ষিণ-দক্ষিণ ও ত্রি-পক্ষীয় সহযোগিতাকে এগিয়ে নেওয়া গেলে তা টেকসই উন্নয়নের অগ্রগতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে।

সংঘাত থেকে বেরিয়ে আসা দেশসমূহের জাতীয় শান্তি বিনির্মাণ প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নিতে শান্তি বিনির্মাণ কমিশন তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি। জিয়াউদ্দিন বলেন, জাতিসংঘ মহাসচিবের শান্তি বিনির্মাণ তহবিল এক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুঘটক। পর্যাপ্ত, পূর্বানুমানযোগ্য, ও টেকসই অর্থায়ন নিশ্চিত করার মাধ্যমে শান্তি বিনির্মাণ অগ্রাধিকারসহ জাতিসংঘের ট্রানজিশন পরিকল্পনাকে সমর্থন জোগাতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থাসহ সকল অংশীজনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

এর আগে অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতি আব্দুল্লাহ শাহিদ ও জ্যামাইকার পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী কামিনা জনসন স্মিথের সাথে আলাদা দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন। এসকল বৈঠকে পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। জাতিসংঘ সদরদপ্তরের ইকোসক চেম্বারে ‘সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোতে শান্তি বিনির্মাণের জন্য তহবিলের নমনীয়তা’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন একথা বলেন।

জিয়াউদ্দিন বলেন, যখন কোনো দেশে শান্তিরক্ষা মিশনের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায় এবং সেদেশের জাতীয় কর্তৃপক্ষ বৃহত্তর দায়িত্ব গ্রহণ করে, সেসময় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন অব্যাহত রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ সময় সহায়ক উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে জাতীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং দেশটির আর্থসামাজিক উন্নয়ন এগিয়ে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের সাথে সম্পৃক্ততা বৃদ্ধির মাধ্যমে অংশীদারিত্ব সুদৃঢ় করা এবং দক্ষিণ-দক্ষিণ ও ত্রি-পক্ষীয় সহযোগিতাকে এগিয়ে নেওয়া গেলে তা টেকসই উন্নয়নের অগ্রগতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে।

সংঘাত থেকে বেরিয়ে আসা দেশসমূহের জাতীয় শান্তি বিনির্মাণ প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নিতে শান্তি বিনির্মাণ কমিশন তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি। জিয়াউদ্দিন বলেন, জাতিসংঘ মহাসচিবের শান্তি বিনির্মাণ তহবিল এক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুঘটক। পর্যাপ্ত, পূর্বানুমানযোগ্য, ও টেকসই অর্থায়ন নিশ্চিত করার মাধ্যমে শান্তি বিনির্মাণ অগ্রাধিকারসহ জাতিসংঘের ট্রানজিশন পরিকল্পনাকে সমর্থন জোগাতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থাসহ সকল অংশীজনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

এর আগে অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতি আব্দুল্লাহ শাহিদ ও জ্যামাইকার পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী কামিনা জনসন স্মিথের সাথে আলাদা দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন। এসকল বৈঠকে পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন

আরো পড়ুন

banner image
banner image