নিউজ ডেস্ক: ভারত কানাডার কূটনৈতিক টানাপড়েনে যুক্ত হতে চাচ্ছে না পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো। তাদের মতে এই মুহূর্তে ভারত একটি অর্থনৈতিক উদীয়মান শক্তি। যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনের মতো দেশগুলোর সহযোগী পার্টনার। এ কারণে কানাডার শিখ নেতার হত্যার বিষয়টিকে তারা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্রিটেন বলেছে তারা কানাডার তদন্ত শেষ হলে এ বিষয়ে মন্তব্য করবে। তার আগে ভারত কে নিয়ে তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি নয়।
অস্ট্রেলিয়াও এ বিষয়ে রয়ে সয়ে মন্তব্য করার বিষয়ে অভিমত জানিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও অস্ট্রেলিয়ার মতে এই মুহূর্তে ভূরাজনৈতিক কারণে ভারত একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় রয়েছে। চীনের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিতে হলে তাদের সবাইকে ভারত প্রয়োজন। পশ্চিমা অধিকাংশ দেশ চায় না দুটি কমনওয়েলথ দেশের মধ্যে কূটনৈতিক যুদ্ধ শুরু হয়ে যাক।
কানাডা কিংবা ভারত কারো পক্ষ নেওয়া এই মুহূর্তে সম্ভব নয়। কানাডার প্রধানমন্ত্রী আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে শিখ নেতা হত্যার বিষয়টিকে বলেছে। আমেরিকা তার প্রতিক্রিয়া বলেছে যারা এ কাজ করেছে তাদেরকে বিচারের মুখোমুখি করা হোক। এর বেশি কিছু হোয়াইট হাউস থেকে আসেনি। ব্রিটেনর প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকও এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চায়নি। এ মুহূর্তে পশ্চিমা বিশ্ব ভারত বিরোধী কোনো বক্তব্য দিতে চাচ্ছে না। তারা ওয়েট এন্ড ওয়াচ পলিসি নিয়ে আছে। সূত্র বিবিসি
ঢাকানিউজ২৪.কম / এসডি
আপনার মতামত লিখুন: