বিজয় কর রতন, মিঠামইন (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ ইংরেজী নভেম্বর মাস চলমান। তার মাঝেই কিশোরগঞ্জে শীতের প্রভাব দেখা দিয়েছে। বিকেল গড়িয়ে সন্ধা হলেই দেখা মিলছে হালকা থেকে ঘন কুয়াশার। রাত যত গভীর হচ্ছে,ততই বাড়ে কুয়াশার প্রভাব।একইভাবে কুয়াশার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ে শীত।
সন্ধার পরে এই জেলা ও উপজেলার হাট-বাজার এবং রাস্তাঘাটে শীতের পোশাক পরিহিত লোকজনের আনাগোনা হয়ে উঠে চোখে পড়ার মত। শীতের আগমনী বার্তায় ব্যস্ত সময় পার করছে শীতের পিঠাপুলি বিক্রেতারা।শীতের আগমনী বার্তায় স্থানীয় হাটবাজারে শোভা পাচ্ছে শীতের বিভিন্ন গরম পোশাক। এসব দোকানে রয়েছে কম্বল, জ্যাকেট, ফুলহাতা গেঞ্জি ও ট্রাউজার প্যান্ট সহ বিভিন্ন শীতের পোশাক।
চরশোলাকিয়া এলাকার আবুল।কালাম আজাদ বলেন “আমাদের এই অঞ্চলে শীতের প্রভাব দেখা দিয়েছে। বর্তমানে রাতে যে হারে কুয়াশা পড়ছে এবং শুরুতেই শীতের যে তীব্রতা, তাতে আগামী ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যেই এই এলাকায় পুরোদমে শীত অনূভুত হবে।কলাপাড়া এলাকার গোলাপ মিয়া বলেন,“সন্ধ্যা বেলা বাড়ি থেকে গেঞ্জি আর সুয়েটার পরে বের হই। রাত ১০ টার পর অনেক ঠান্ডা লাগে।সাথে কুয়াশা আর বাতাস ও থাকে।পাঠানপাড়া গ্রামের তাজুল ইসলাম বলেন, “রাতে এখন যে হারে শীত পরে, তাতে মনে হচ্ছে এবার শীতে সাধারণ মানুষের হাটু কাঁপবে"।
ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন
আপনার মতামত লিখুন: