নিউজ ডেস্ক : শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণশৈলীতে তৈরি করা হচ্ছে অত্যাধুনিক ও মনোমুগ্ধকর। যাত্রীদের বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিতে রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনার দায়িত্ব জাপানকে দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখন চলছে লভ্যাংশের শেয়ার নিয়ে পর্যালোচনা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরিচালনায় লভ্যাংশের অর্ধেক নিতে হবে সরকারকে।
আন্তর্জাতিক মানের না হলেও বেশ ছোট পরিসরেই দুটি টার্মিনাল দিয়ে যাত্রীসেবা দিয়ে আসছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। এক লাখ বর্গমিটার জায়গার ওপর অবস্থিত এক ও দুই নম্বর টার্মিনাল, যা রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনাতেই বেগ পেতে হয় বিমান কর্তৃপক্ষকে
এমন অবস্থায় শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল ২ লাখ ৩০ হাজার বর্গমিটার জায়গার ওপর নির্মাণাধীন, যা আগের দুটি টার্মিনালের দ্বিগুণেরও বেশি। উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার ও সর্বাধুনিকভাবে তৈরি করা হচ্ছে এ টার্মিনাল। দিনরাত প্রকল্পের কাজ চলমান থাকায় খুব দ্রুতই দৃশ্যমান হয়ে উঠছে অবকাঠামো। যাত্রীদের প্রয়োজনীয় সব ধরনের সেবা দেয়া হবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে। নিশ্চিত করা হবে আন্তর্জাতিক মান।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জাপানের মিতসুবিশি বা ফুজিতা যে কোম্পানিই বিমানবন্দরের দায়িত্বে আসুক, রাজস্ব শেয়ারিং করতে হবে অর্ধেক।
এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ নাফিজ ইমতিয়াজ উদ্দিন বলেন, এখানে আমরা যত বেশি রাখতে পারি, তত ভালো। কিন্তু আমার মনে হয় না যে লাভটা অর্ধেকের বেশি করা যাবে। এখানে যে লাভ হবে, সেটার অর্ধেক শেয়ারিং করতে হবে।
অপারেশন ও হ্যান্ডলিংয় কার্যক্রম বিদেশি কোম্পানিকে ছেড়ে দিলেও ইমিগ্রেশনসহ সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় থাকবে বেবিচক।
ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন
আপনার মতামত লিখুন: