
সুমন দত্ত: কে সাংবাদিক তা নির্ধারন করার জন্য সরকার গণমাধ্যম আইন প্রণয়ন করতে যাচ্ছে। আইনটি বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে তৈরি করা হয়েছে। আইন মন্ত্রী আইনের খসড়া সংসদীয় কমিটিতে প্রেরণ করেছেন। খুব শিগগিরি এ বিষয়ে আইন পাশ হয়ে যাবে। এতে অপসাংবাদিকতা দূর হবে। প্রকৃত গণমাধ্যমকর্মীরা উপকৃত হবেন।
সোমবার তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের নবনির্বাচিক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশের মিডিয়া স্বাধীন। বাংলাদেশের মতো স্বাধীন সাংবাদ চর্চা সিঙ্গাপুরের মতো দেশও করে না। তবে মিডিয়ার একটা জবাবদিহিতা থাকা উচিত। ভুল সংবাদের কারণে বিবিসির মতো নিউজ মিডিয়ার সংবাদকর্মীদের চাকরি চলে যায়। আরেকবার জরিমানা দিয়ে রক্ষা পায়। আমাদেরও এমন থাকা উচিত। এজন্য সরকার গণমাধ্যমকর্মী আইন তৈরি করছে। এই আইন সবার জন্য। প্রিন্ট, ইলেট্রনিক, অনলাইন, রেডিও সবাই এই আইনের আওতায় পড়বে। কারো জন্য আলাদা আইন হচ্ছে না। বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল এতে সহায়তা করবে।
এদিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি নিজামুল হক। সংসদীয় কমিটির পক্ষে শফিউল আলম এমপি, বিএফাইইজের পক্ষে মনজুরুল আহসান বুলবুল ও সেবিকা রানী, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরি, এডিটর গিল্ডসের পক্ষে সাইফুল আলম।
ঢাকানিউজ২৪.কম /
আপনার মতামত লিখুন: