নিউজ ডেস্ক: সাতক্ষীরায় ল্যাংড়া ও আম্রপালি আম বাজারে উঠতে শুরু হয়েছে। গোবিন্দভোগ, গোলাপখাস ও হিমসাগর আম বাজারজাতের শেষ পর্যায়ে রয়েছে। ব্যবসায়ী নেতারা জানান, অপরিপক্ব আম বাজারজাত করায় ক্ষতি হচ্ছে।
গাছে গাছে থোকা থোকা আম ঝুলছে। বাগানের মালিক ও কমর্চারীরা গাছ থেকে আম নামাতে ব্যস্ত।
সাতক্ষীরার বাজারে এখন গোবিন্দভোগ, গোলাপখাস ও হিমসাগর আমে সয়লাব। তবে এই তিনজাতের আমেরই বাজারজাত প্রায় শেষ। এরই মধ্যে বাজারে উঠতে শুরু করেছে ল্যাংড়া ও আম্রপালি আম।
আম বিক্রেতারা জানান, ল্যাংড়া ও আম্রপালি আমের বেশ চাহিদা রয়েছে। তবে বাজারে আমের সরবরাহ কম হওয়ায় দাম বেশি।
তবে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা অপরিপক্ব আম সরবরাহ করায় পাইকারদের লোকসান হচ্ছে বলে জানান সাতক্ষীরা বড়বাজার কাঁচাবাজার সমিতির সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন বাবু।
মধ্যপ্রাচ্যে জেলার আমের চাহিদা সবচেয়ে বেশি বলে জানান সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির। তিনি বলেন, ‘কয়েক বছর ধরে আমরা ইউরোপ, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে আম রফতানি করে থাকি। এ বছর নতুন করে মধ্যপ্রাচ্য যুক্ত হয়েছে। দিন দিন আমাদের দেশের আমের বাজার বিস্তৃত হচ্ছে।’
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, সাতক্ষীরায় ৪ হাজার হেক্টর বাগানে এবার ৫০ হাজার মেট্রিক টন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।
ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন
আপনার মতামত লিখুন: