• ঢাকা
  • শনিবার, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ২০ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

মৃদু ভূমিকম্পে কাঁপল জম্মু-কাশ্মির


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: সোমবার, ০১ মে, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ১২:০৫ এএম
৪.১ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে
জম্মু-কাশ্মিরে ভূমিকম্প

নিউজ ডেস্ক:   ভারতের জম্মু-কাশ্মিরে ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। রোববার ভোরে আঘাত হানা ওই ভূমিকম্পের রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল ৪.১।  

এক প্রতিবেদনে ভারতীয় বার্তাসংস্থা এএনআই জানায়, রোববার ভোরে ভারতশাসিত জম্মু-কাশ্মির অঞ্চলে রিখটার স্কেলে ৪.১ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে বলে জানিয়েছে ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি। রোববার ভোর ৫.১৫ মিনিটে আঘাত হানা ভূমিকম্পটির গভীরতা ছিল ৫ কিলোমিটার।

এনডিটিভির তথ্যমতে, ভূমিকম্পের সময় অনেকেই আতঙ্কে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। তবে, ভূমিকম্পে এখনও কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি।

বারবার কম্পন হওয়ায় বাসিন্দাদের সুরক্ষার জন্য এবং ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় দ্রুত সাহায্য পৌঁছাতে ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার (ইওসি) তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন।

যেসব জেলা ঝুঁকিপূর্ণের তালিকায় রয়েছে সেখানে এই কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের কাছে সাহায্য পৌঁছে দিতে সাহায্য করবে এসব কেন্দ্র।

মূলত ভারত সরকারের বিবৃতিতে এই অঞ্চলটি উচ্চ সিসমিক জোনে রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে এবং বন্যা ক্ষতির মুখে পড়ার বিষয়েও এই অঞ্চলটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। ভারতের জম্মু-কাশ্মিরে ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। রোববার ভোরে আঘাত হানা ওই ভূমিকম্পের রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল ৪.১।  

এক প্রতিবেদনে ভারতীয় বার্তাসংস্থা এএনআই জানায়, রোববার ভোরে ভারতশাসিত জম্মু-কাশ্মির অঞ্চলে রিখটার স্কেলে ৪.১ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে বলে জানিয়েছে ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি। রোববার ভোর ৫.১৫ মিনিটে আঘাত হানা ভূমিকম্পটির গভীরতা ছিল ৫ কিলোমিটার।

এনডিটিভির তথ্যমতে, ভূমিকম্পের সময় অনেকেই আতঙ্কে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। তবে, ভূমিকম্পে এখনও কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি।

বারবার কম্পন হওয়ায় বাসিন্দাদের সুরক্ষার জন্য এবং ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় দ্রুত সাহায্য পৌঁছাতে ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার (ইওসি) তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন।

যেসব জেলা ঝুঁকিপূর্ণের তালিকায় রয়েছে সেখানে এই কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের কাছে সাহায্য পৌঁছে দিতে সাহায্য করবে এসব কেন্দ্র।

মূলত ভারত সরকারের বিবৃতিতে এই অঞ্চলটি উচ্চ সিসমিক জোনে রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে এবং বন্যা ক্ষতির মুখে পড়ার বিষয়েও এই অঞ্চলটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।

ঢাকানিউজ২৪.কম /

আরো পড়ুন

banner image
banner image