• ঢাকা
  • রবিবার, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ২৮ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

৭১'র শহীদদের স্মরণে স্বপ্নতরী সংস্থা'র বিজয় দিবস উদযাপন


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: রবিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ০৩:৩৬ পিএম
৭১'র শহীদদের স্মরণে স্বপ্নতরী সংস্থা'র বিজয় দিবস উদযাপন
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিজয় দিবস উপলক্ষে স্বপ্নতরী'র এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ১৬ ডিসেম্বর উদযাপন করেছে। রাজধানীর সুত্রাপুরের শহীদ স্মৃতি পাঠাগাড়ে শনিবার (১৬ ডিসেম্বর-২০২৩) শুরুতে সকাল ১০টায় সংস্থার সভাপতি কোহিনুর বেগম ও উপদেষ্টা উত্তম কুমারের নেতৃত্বে র্যালি করা হয়। র্যালি শেষে স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এরপর বিকেলে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়।

কোহিনুর বেগমের সভাপতিত্বে বিজয় দিবসের আলোচনা সভা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন অভিনয় শিল্পী শিখা কর্মকার স্বাধীন,  বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন নারী পক্ষের কার্যনির্বাহী সদস্য নাজমা বেগম। এছাড়া তাদের সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন কবি ও সাহিত্যিক আব্দুল মালেক, শহীদ স্মৃতি পাঠাগাড়ের প্রতিষ্ঠাতা বাবুল দে। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন শহীদ স্মৃতি পাঠাগাড়ের উত্তম কুমার।

স্বপ্নতরীর প্রতিষ্ঠাতা কোহিনুর বেগম বলেন,  বাঙালির দীর্ঘ নয় মাসের যুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদের আত্মত্যাগে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এতে নেতৃত্ব দেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে বাঙালি মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে। ১৬ই ডিসেম্বরের চুড়ান্ত বিজয়ের মাধ্যমে অর্জিত হয় স্বাধীনতা। আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশের সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে নিয়ে এ দেশ স্বাধীন করে। বিজয়ের এই দিনে আমি সবার প্রতি রক্তিম শুভেচ্ছা জানাই।
নাজমা বেগম বলেন,  ‘বাংলা ও বাঙালির অর্জিত স্বাধীনতাকে অর্থবহ করার জন্য আমাদের সবাইকে একযোগে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে হবে, স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এগিয়ে যেতে হবে।’

প্রধান অতিথি শিখা কর্মকার বলেন, ‘৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত, দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে আমাদের অর্জিত স্বাধীনতাকে অভিষ্ঠ লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য নিজ দায়িত্বে সততার সাথে কাজ করতে হবে। আমরা যদি সবাই নিজ কর্মে উদ্দোমি ও সৎ থাকি, তাহলে আমাদের দেশ হবে পৃথিবীতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার মত একটি সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ।’

পরিশেষে, শহীদ স্মৃতি পাঠাগাড়ের শিশুদের সঙ্গীত, নৃত্য, আবৃত্তি, চিত্রাংকন ও অভিনয় অংশগ্রহন করার জন্য পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
 

ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন

আরো পড়ুন

Something went wrong!