
ডেস্ক রিপোর্টার: সামান্য জ্বর, সর্দি কিংবা কোনো উপসর্গ ছাড়াই চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। আগের ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের উপসর্গ থেকে বর্তমান উপসর্গে রয়েছে অনেক ভিন্নতা। শনাক্তের হার বেড়েছে ১০ থেকে ১২ গুণ।
স্বাস্থ্যবিধি না মানার কারণে অনেকটা নীরবেই ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়ছে বলে জানান চিকিৎসকরা। শিগগিরই ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের জিনোম সিকোয়েন্সিং মেশিন স্থাপন করা হবে বলে জানায় স্বাস্থ্য বিভাগ।
চট্টগ্রামে আবারও করোনার থাবা। এবার অনেকটা নিরবেই। এরই মধ্যে শনাক্তের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ শতাংশ থেকে ১৩ শতাংশে। এমনকি দুই ডোজ টিকা গ্রহণকারী অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন। গত এক সপ্তাহে আক্রান্তের সংখ্যা দেড় হাজারের বেশি। জ্বর, সর্দি বা কোন উপসর্গ ছাড়াই অনেকের শরীরে করোনা শনাক্ত হচ্ছে। এ জন্য সামান্য উপসর্গ থাকলেই কেন্দ্রগুলোতে করোনা পরীক্ষা করতে আসছেন অনেকে।
চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. মো. আবদুর রব জানান, করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনও ছড়াচ্ছে। করোনা উপসর্গেও এসেছে পরিবর্তন। এখনো জিনোম সিকোয়েন্স করা হয়নি ওমিক্রনের। শিগগরিই এ জন্য মেশিন স্থাপন করা হবে বলে জানান চট্টগ্রাম স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর।
স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যমতে, এ পর্যন্ত চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্ত হয়ে মহানগরীতে ৭২৫ জন ও উপজেলায় ৬১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন
আপনার মতামত লিখুন: