
নিউজ ডেস্ক : গত মাসে শামসুন্নাহারের নেতৃত্বেই দেশকে জিতিয়েছেন অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ টুর্নামেন্ট। টুর্নামেন্টে একটি হ্যাটট্রিকসহ ৫ গোল করে জিতেছেন একগাদা পুরস্কার। সর্বোচ্চ গোলদাতার পাশাপাশি টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড়ও হয়েছিলেন তিনিই। শামসুন্নাহার আমাদের দলের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ। ম্যাচে তুর্কমেনিস্তানকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে স্বাগতিকরা।
লিগামেন্টে চোটের কারণে ম্যাচের একাদশেই ছিলেন না শামসুন্নাহার। তার বদলে অধিনায়কত্ব করেন গোলরক্ষক রুপনা চাকমা। তবে ৪-০ গোলে ম্যাচে এই ফরোয়ার্ডের অভাবটা ঠিকই বোঝা গেছে। সেটা স্বীকার করলেন কোচ গোলাম রব্বানীও, ‘ওর অভাব পুরোপুরি অনুভব করেছি। শামসুন্নাহার যদি ওর পজিশনে খেলত তাহলে আরও গোল বাড়তে পারত আমাদের। ওর জায়গায় আইরিন (আইরিন খাতুন) এসেছে। কিন্তু দলে মানিয়ে নিতে সময় নিয়েছে।’
টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের পরবর্তী ম্যাচ ১২ মার্চ, ইরানের বিপক্ষে। গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচের আগে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত শামসুন্নাহারের জন্য অপেক্ষা করবেন কোচ, ‘তাকে নিয়ে ফিজিও সার্বক্ষণিক কাজ করছে। যদিও ৬০-৬৫ ভাগ সেরে উঠেছে সে। যেহেতু ৪৮ ঘণ্টা সময় আছে আমাদের হাতে, সে যদি উন্নতি করে তাহলে খুব ভালো হবে।
আমরা ওর জন্য শেষ সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করব। প্রথম ম্যাচে শামসুন্নাহারকে নিয়ে কোনো ঝুঁকি নিতে চাননি কোচ গোলাম রাব্বানী। সেটাই বুঝিয়ে বলছেন, ‘আসলে লিগামেন্টের চোট তো, এ জন্য কোনো ঝুঁকি নিইনি।
ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন
আপনার মতামত লিখুন: