• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ; ২৯ মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

ইউআরসি ইন্সট্রাক্টরের বিরুদ্ধে স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগ


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ ফেরুয়ারী, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ১১:২৭ এএম
ইউআরসি ইন্সট্রাক্টরের বিরুদ্ধে
স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগ

মোঃ সাজজাত হোসেন, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ৫ জন সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে অর্থ-আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে মির্জাপুর উপজেলা রিসার্স সেন্টারের ইন্সট্রাক্টরের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত ড.মো.আব্দুর রহিম টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার রিসার্স সেন্টারের ইন্সট্রাক্টর।

এ ঘটনায় ৫ জন সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

গত ১২ জানুয়ারি দেয়া ওই অভিযোগ স‚ত্রে জানা যায়, উপজেলা রিসার্স সেন্টার কতৃক আয়োজিত ১ অক্টোবর হতে ২৭ অক্টোবর'২২ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত গণিত অলিম্পিয়াড প্রশিক্ষনে সার্পোট অফিসার হিসেবে ৫ জন সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার দায়িত্ব পালন করে নাই এবং কোন প্রকার ভাতা গ্রহণ করে নাই। উল্লেখিত সময়ে পাঁচটি ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপ্ত হলে তারা জানতে পারে ইউআরসি ইন্সট্রাক্টর ড.আব্দুর রহিম তাদের স্বাক্ষর জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে বিল উত্তোলন করে টাকা আত্মস্যাৎ করেছে।

এ বিষয়ে ৫ জন সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার বলেন, ইন্সট্রাক্টর ড.আব্দুর রহিম আমাদের স্বাক্ষর জাল করে টাকা উত্তোলন করেছেন। গত মাসের ১২ জানুয়ারি উপজেলা ইন্সট্রাক্টরের বিরুদ্ধে স্বাক্ষর জাল ও উত্তোলনকৃত টাকা আত্মসাতের বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছি।
তারা আরও বলেন, তার নিয়মবহির্ভূত কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করায় সম্প্রতি এক শিক্ষকের নামে অপপ্রচার চালাচ্ছেন তিনি। আমাদেরও সম্মান আছে, সংসার আছে। কারও দুর্নীতির প্রতিবাদ করে যদি সম্মান হারাতে হয় তাহলে প্রতিবাদ করার দরকার কী? বলে প্রতিবেদকের কাছে প্রশ্ন রাখেন ।

এ প্রসঙ্গে অভিযুক্ত ইউআরসি ইন্সট্রাক্টর ড.আব্দুর রহিম জানান, আমি ভুলবশত ৫জন সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারের বিলের টাকা উত্তোলন করেছিলাম । উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার পরামর্শক্রমে উত্তোলনকৃত টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিয়েছি। 

টাঙ্গাইল পিটিআই সুপার অমল চন্দ্র সরকার বলেন, তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতা পেলে প্রয়োজনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এ ব্যাপারে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিঃ মহাপরিচালক সৈয়দ মামুনুল আলম বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ-খবর নিয়ে তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন

আরো পড়ুন

banner image
banner image