নিউজ ডেস্ক
সিসি ক্যামেরা ব্যবহারের বিষয়ে আরপিও-তে (গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ) কোন কিছু বলা না থাকায় জাতীয় নির্বাচনে তা ব্যববহার করা যাবে কিনা তা এখনই বলা যাচ্ছে না বলেন কমিশনার (ইসি) বেগম রাশেদা সুলতানা।
সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,রংপুর সিটি করপোরেশন (রসিক) নির্বাচনে ৮৬টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ।
ইসি রাশেদা বলেন,সবাই মিলে নির্বাচন করতে হবে। প্রার্থীদের আচরণ হবে বিধিমালা অনুযায়ী। আমাদের লোকবল খুব বেশি নেই, তবুও আমরা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য চেষ্টা করবো।
তিনি বলেন, রসিক নির্বাচনে আমরা ৮৬টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছি। তার জন্য আলাদা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে এই কেন্দ্রগুলো নিবিড় পর্যবেক্ষণ করবো। গাইবান্ধার মতো কোনো সমস্যা দেখা গেলে সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচন বন্ধ করে দেওয়া হবে। আমরা গাইবান্ধা নির্বাচনে অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছি। রংপুরে সমস্যা হলে ভোট বন্ধ করে দেওয়া হবে। আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন চাই।
বিএনপির ছেড়ে দেওয়া ৫টি আসনে বাজেট ঘাটতির জন্য সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা যাবে না। কারণ এটি হঠাৎ করে হয়েছে। এজন্য আমাদের বাজেট ছিল না। তবে আমরা কিন্তু বলছি না যে একবারেই ব্যবহার করবো না। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে করবো, বলেন ইসি রাশেদা।
ঢাকানিউজ২৪.কম / এম আর
আপনার মতামত লিখুন: