• ঢাকা
  • শনিবার, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ২৭ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

৮ মাসে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি ১৬ শতাংশ


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ০১:২৫ পিএম
রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি ১৬ শতাংশ
এনবিআর

নিউজ ডেস্ক :  প্রথম আট মাসে চলতি (২০২৩-২৪) অর্থবছরের অর্থাৎ জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি সময়ে সরকারের রাজস্ব আদায়ে ১৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এর পরেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) লক্ষ্যমাত্রা থেকে পিছিয়ে রয়েছে। এ আট মাসে এনবিআর এখন ১৮ হাজার ২২১ কোটি টাকা রাজস্ব ঘাটতিতে রয়েছে। অর্থবছরের প্রথম আট মাসে এককভাবে সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে আয়কর থেকে, প্রায় ২০ শতাংশ। এছাড়া সর্বশেষ ফেব্রুয়ারিতে আয়কর আদায়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ২৯ শতাংশ। অন্যদিকে গত আট মাসে আমদানি কর আদায়ে প্রায় ১১ শতাংশ এবং ভ্যাট আদায়ে ১৬ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে।

এনবিআর জানায়, অর্থবছরের প্রথম আট মাসে রাজস্ব আদায় হয়েছে ২ লাখ ২৬ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা। বাকি চার মাসে আদায় করতে হবে ১ লাখ ৮৩ হাজার কোটি টাকার বেশি। এনবিআর সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মাঠ পর্যায়ে মনিটরিং বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া ট্যাক্স ডিডাকশন এট সোর্স (টিডিএস), যারা অতীতে টিডিএস কার্যকর করত না, তা এখন বাধ্য হচ্ছে। প্রুফ অব সাবমিশন অব রিটার্ন (পিএসআর) বাস্তবায়নের বাধ্যবাধকতা আনা হয়েছে। এসব কারণে আয়কর আদায়ে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এছাড়া রমজানকে কেন্দ্র করে আমদানি বৃদ্ধির কারণে রাজস্ব আদায়ও বেড়েছে বলেও মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

সভায় জানায়, ফাঁকি বন্ধ করতে মনিটরিং বাড়ানো এবং মামলায় আটকে থাকা রাজস্ব আদায়ে কর্মকর্তাদের আরো নিবিড়ভাবে কাজ করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে রাজস্বের একটি বড় অংশ আসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন থেকে।

রাজস্ব আদায় পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে রবিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। 

সাধারণত বছরের শেষদিকে রাজস্ব আদায় অপেক্ষাকৃত অনেক বেশি হয়। কিন্তু এবার এডিপি বাস্তবায়নের হার খুবই কম, যার ফলে শেষদিকে রাজস্ব আদায়ও কম হবে। চলতি অর্থবছরে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা প্রাথমিকভাবে নির্ধারণ করা হয়েছিলে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে গত বছরের আদায়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হতে হবে প্রায় ৩০ শতাংশ। এমন পরিস্থিতিতে লক্ষ্যমাত্রা ২০ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন

আরো পড়ুন

banner image
banner image