• ঢাকা
  • শনিবার, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ০৫ অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

 থাইল্যান্ডের নদী থেকে যেভাবে সরানো হচ্ছে প্লাস্টিক আবর্জনা


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ০৯:৩৪ পিএম
সমুদ্র পর্যন্ত পৌঁছাতে না পারে প্লাস্টিক বর্জ্য, এটাই তার লক্ষ্য। 
সরানো হচ্ছে প্লাস্টিক আবর্জনা

নিউজ ডেস্ক:  থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের মধ্যে দিয়ে বয়ে চলেছে চাও প্রায়ো নদী। প্লাস্টিক দূষণে জর্জরিত এই নদীতে প্রাণ ফেরাতে সম্প্রতি কাজ করছে 'ইন্টারসেপ্টর' প্রকল্প- একটি নৌযান যা নদীর স্রোতকে ব্যবহার করেই তুলে নিচ্ছে বর্জ্য। খবর- এএফপি

প্রকল্পটির পেছনে রয়েছে দ্যা ওশেন ক্লিনআপ প্রজেক্ট। ২০১৩ সালে ডাচ উদ্যোক্তা এবং উদ্ভাবক বোয়ান স্লাট এই আন্তর্জাতিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠানটি দাঁড় করান। নদ-নদী বেয়ে যেন সমুদ্র পর্যন্ত পৌঁছাতে না পারে প্লাস্টিক বর্জ্য, এটাই তার লক্ষ্য। 

এএফপিকে বোয়ান বলেন, থাইল্যান্ডের উপসাগরে প্লাস্টিক বর্জ্যের সবচেয়ে বড় উৎস হলো চাও প্রায়ো নদী। বাণিজ্যিক এবং পর্যটন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ এই উপসাগরকে পরিষ্কার রাখতে চাও প্রায়ো নদীতেই আটকে দিতে হবে প্লাস্টিক দূষণ। 

ব্যাংককে ওশেন ক্লিনআপ প্রজেক্ট শুরু করতে বছর দুয়েক সময় লেগে যায়। চুলালংকর্ন ইউনিভার্সিটির সাথে মিলে ওশেন ক্লিনআপ নদীটির স্রোতের গতিবিধি বের করে। এতে বোঝা যায় কোথায় ইন্টারসেপ্টর জলযানটিকে স্থাপন করলে তা সবচেয়ে বেশি প্লাস্টিক বর্জ্য আটকে ফেলতে পারবে। 

প্রায় ষাটটি শাখা-উপশাখা এসে মিলিত হয়েছে, নদীর এমন একটি জায়গায় স্থাপনা করা হয় জলযানটিকে। ট্রেডমিলের মাধ্যমে নদী থেকে বর্জ্য চলে যায় এই জলযানের ভেতরে, এরপর এসব বর্জ্য স্থলে নিয়ে যাওয়া হয় এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষ তা সরিয়ে নেয়। 

তবে এই নদী দূষণে শুধু প্লাস্টিকই দায়ী নয়। নদীটিতে প্রাণ ফিরিয়ে আনতে পানি থেকে রাসায়নিক দূষণ দূর করাও জরুরি, বলেন পেনচম সেতাং, থাইল্যান্ড আর্থ নামের একটি পরিবেশবাদী সংস্থা। তিনি বলেন, শিল্পকারখানা এবং কৃষি ক্ষেত্রে ব্যবহৃত রাসায়নিক এসে পড়ে এই নদীতে, যার ফলে দূষণ ঘটে থাকে। 

ঢাকানিউজ২৪.কম / এইচ

আরো পড়ুন

banner image
banner image