• ঢাকা
  • রবিবার, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ২৮ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

ইবিতে অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থীদের বিদায়ী সংবর্ধনা


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: সোমবার, ১২ ফেরুয়ারী, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১১:২০ এএম
ইবিতে অর্থনীতি বিভাগের
শিক্ষার্থীদের বিদায়ী সংবর্ধনা

ইবি প্রতিনিধি : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্ভুক্ত অর্থনীতি বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ইকো-৩০ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের বিদায়ী সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।

রবিবার (১১ ফেব্রুয়ারী) অর্থনীতি ক্লাবের সৌজন্যে দিনব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে এই বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়।

অর্থনীতি ক্লাবের সভাপতি ড. শাহেদ আহমেদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এ কে এম মতিনুর রহমান, অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক মোঃ আব্দুল মুঈদ, সভাপতি অধ্যাপক ড. কাজী মোস্তফা আরীফ, অর্থনীতি ক্লাবের ট্রেজারার মিথিলা তানজিল এবং সাধারণ সম্পাদক ইমরুল কায়েস।

বিদায়ী ১৭-১৮ বর্ষের শিক্ষার্থী কাওসার আলী বলেন, বিদায় বলতে আমরা মনে করি শেষ, কিন্তু আসলে এটি শেষ না। আমার কাছে বিদায় বলে মনে হয় নতুন করে শুরু করা। আজকের এই বিদায়ের বেলায় আমাদের আনন্দের থেকে বেদনা বেশী হচ্ছে। কেননা কাল থেকেই আমরা নতুন সূচনা করবো। অনেকে অনেক ভাবে নিজেদের চাকরি, ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবতে শুরু করবে। বিদায় বেলায় আমি ৩০ তম ব্যাচের সবার জন্য দোয়া চাচ্ছি।

অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক মোঃ আব্দুল মুঈদ বলেন, এই বিদায়ী অনুষ্ঠান একাডেমিক কার্যক্রমেরই অংশ। ৫-৬ টি বছর একজন শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসে অতিবাহিত করার পর যদি সাদামাটা বিদায় দেয়া হয় তবে ক্যাম্পাস সম্পর্কে তাদের তাগিদ কমে যাবে। তারা যেনো চলে যাওয়ার পর মায়া মমতা, স্নেহ অনুভব করে। আমাদের মূল লক্ষ্য হলো অ্যালমনাই শক্তিশালী করা। তাই আমাদের এই জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন।

অর্থনীতি ক্লাবের সভাপতি ড. শাহেদ আহমেদ বলেন, আমরা সত্যিই খুব আনন্দিত এবং উৎফুল্লিত যে অর্থনীতি ৩০ তম ব্যাচের এতো সুন্দর একটি আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিদায় দিতে পারছি। এদের পদচারণায় বিশ্ববিদ্যালয় মুখরিত ছিলো। এই ব্যাচের শিক্ষার্থীরক বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা কার্যক্রমে নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ রেখে আজ বিদায় নিয়ে চলে যাচ্ছে। অর্থনীতি বিভাগের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এমন বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিদায় দিতে পেরে আমরা সত্যিই গর্বিত।

তিনি আরো বলেন, ছাত্র-শিক্ষকের যে বন্ধন এইটা জন্ম থেকে জন্মান্তরের বন্ধন। এই বন্ধনের সমাপ্ত হয় মৃত্যুর মধ্য দিয়ে। তাই আমি মনে করি আমাদের বরণ করার জন্য যেভাবে এগিয়ে আসি ঠিক তেমনিভাবে বিদায় বেলায়ও স্মরণীয় করে রাখার মতো আয়োজন করা উচিত। সেই চিন্তাধারা থেকেই আমাদের আজকের এই আয়োজন।

ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন

আরো পড়ুন

banner image
banner image