• ঢাকা
  • সোমবার, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ২৯ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

সেজেছে জীবনানন্দের ভাঁটফুল  


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ০২:১৪ পিএম
সেজেছে জীবনানন্দের
ভাঁটফুল  

অলোক আচার্য

নাম জানা বিখ্যাত সব ফুলের সাথে ফোটে নাম না জানা, পথের ধারে অবহেলায় পরে থাকা মায়াবী বহু ধরনের ফুল। বসন্ত এলেই চারদিক যত ফুল আছে তা প্রস্ফুটিত হয়।অথচ রুপে এসব ফুল সত্যিই অনন্য। এদের মধ্যে অন্যতম হলো ভাঁটফুল। তবুও এই সৌন্দর্য পরিচিত জংলী ফুল হিসেবেই। তবে এর পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় মিষ্টি সুবাস আপনাকে কাছে টানতে বাধ্য।

যার উল্লেখ আছে- রুপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ দাসের কবিতায়-’ ভাঁট আঁশ শ্যাওড়ার বন/বাতাসে কী কথা কয় বুঝি নাকো/বুঝি নাকো চিল কেন কাঁদে/পৃথিবীর কোনো পথে দেখি নাই আমি/হায়, এমন বিজন। নেহায়েতই অবহেলায় রাস্তায় চলতে গিয়ে দেখা মেলে এ গাছের। বসন্ত ছাড়া চোখেও পরে না। তবে এই সময় যখন ভাঁট গাছের কান্ড ফুলে ফুলে ভরে যায় তখন পথিকের দৃষ্টি কেড়ে নেয় অনায়াসেই। 

ভারত,বাংলাদেশ ও মায়ানমার এই ফুলের আদি নিবাস। এই গাছের প্রধান কান্ড সোজাভাবে দন্ডায়মান থাকে। সাধারণত ২ থেকে ৪ মিটার লম্বা হয়। পাতা ৪ থেকে ৭ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। সচরাচর দুই ধরনের ফুল দেখা যায়। একটি সাদা ও অন্যটি কিছুটা লালচে বর্ণের। বসন্ত থেকে গ্রীষ্ম পর্যন্ত ফুলের সমারোহ থাকে। গ্রামের মেঠো পথের ধারে,পতিত জমির কাছে এর জন্মে। রুপের সাথে এর রয়েছে ঔষুধি ব্যবহারও। এর পাতার রস শিশুর জ্বর দূর করে বলে জানা যায়। 

এছাড়াও কৃমি, চুলকানিতেও উপকারি।

ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন

আরো পড়ুন

banner image
banner image