• ঢাকা
  • সোমবার, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ০৬ মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

সম্মানের সঙ্গে বাঁচার সুযোগ করে দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য : প্রধানমন্ত্রী


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ আগষ্ট, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ১২:০৬ পিএম
সম্মানের সঙ্গে বাঁচার সুযোগ করে দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

নিউজ ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বজনীন পেনশন চালুর আজকের দিনটি স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। তিনি বলেন, সম্মানের সঙ্গে (সকলকে) বাঁচার সুযোগ করে দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য।

বৃহস্পতিবার (১৭ আগষ্ট) সকালে গণভবনে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে  প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। সকাল ১১টা ১০ মিনিটে তিনি দেশের প্রাপ্তবয়স্ক জনগণকে পেনশনের আওতায় আনার উদ্দেশ্যে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচির উদ্বোধন ঘোষণা করেন। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পরিবারের কাছে যেন মূল্য থাকে, কেউ যেন বোঝা হয়ে না যান, এই কর্মসূচি তাতে ভূমিকা রাখবে। বৃদ্ধ বয়সে হাত পাততে হবে না। বৃদ্ধ বয়সে অনেকে পরিবারের কাছেই বোঝা হয়ে যান। 

তিনি আরও বলেন, জনগণের মঙ্গল ও কল্যাণের জন্য কাজ করছি। দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করছি।

দেশে প্রথমবারের মতো নিম্ন আয় ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত সমাজের ৮৫ শতাংশ মানুষকে সুরক্ষা দেওয়ার সুযোগ তৈরি করতে সর্বজনীন পেনশন-ব্যবস্থা (স্কিম) চালু করল সরকার। 

১৮ বছরের বেশি বয়সী যে কেউ চাঁদা দিয়ে সরকারি চাকরিজীবী ছাড়া পেনশন ব্যবস্থার আওতায় আসতে পারবেন। প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা আর সমতা- সর্বজনীন পেনশনের চার কর্মসূচি আজ চালু হলো। আরও দুটি স্কিম পরে সুবিধাজনক সময়ে চালু করা হবে।

১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী যে কেউ এই কর্মসূচিতে যুক্ত হতে পারবেন। সরকারের সর্বজনীন কর্মসূচিতে ১৮ বছর বয়সে যুক্ত হলে সবচেয়ে বেশি সুবিধা মিলবে। 

সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি সার্বিকভাবে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। 

গত রোববার জারি করা সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিধিমালা অনুযায়ী, এ কর্মসূচিতে যুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন গ্রাহক। চাঁদা পরিশোধের পর তিনি মারা গেলে তাঁর নমিনি বা উত্তরাধিকারী পেনশন পাবেন ১৫ বছর। 

ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন

আরো পড়ুন

banner image
banner image