বরিশাল প্রতিনিধি : দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশদ্বার ক্ষ্যাত বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলা। এখানকার পৌরসভার প্রান কেন্দ্র দিয়া বয়ে গেছে ঢাকা - কুয়াকাটা মহাসড়ক। এই সড়ক ব্যবহার করেই পায়রা পোর্টে যাতায়াত কারী যানবাহন সহ হাজার হাজার বাস,ট্রাক,ও যাত্রী বাহী পরিবহন চলাচল করে ।
অপর দিকে বাকেরগঞ্জ থেকে আলাদা ভাবে জেলা শহর বরিশাল ও রাজধানী ঢাকা যাওয়ার জন্য প্রতিদিন আধাঘন্টা পর পর যাত্রী বাহী যান- বাহন ছেড়ে যায়। কিন্তুু এখানে নির্ধারিত বাস টার্মিনাল না থাকায় মহাসড়কেই বাস থামিয়ে যাত্রী উঠানো হয়।
বাকেরগঞ্জের মহাসড়কের যেস্হানটিতে বাস থামিয়ে যাত্রী উঠানো হয় তার খুব কাছাকাছি অবস্থানে রয়েছে সরকারি বাকেরগঞ্জ কলেজ, মুজাহেদিয়া দাখিল মাদ্রাসা এবং বরগুনার কানেকটিং সড়ক সহ পৌর শহরে প্রবেশের এক মাত্র সড়ক।
তাছাড়া বাকেরগঞ্জ পৌর শহরের একমাত্র কাচা বাজারটিও এখানে অবস্হিত। তাই প্রতিদিন এখানে যানবাহনের জটলা লেগেই থাকে।
যার ফল স্বরূপ এখানে প্রায়ই দূর্ঘটনা ঘটে থাকে। পদ্মাসেতু খুলে দেওয়ার পর এই মহাসড়কে যান চলাচলের চাপ বেড়েছে। স্হানীয় সুশীল সমাজের দৃীর্ঘ দিনের দাবি এখানে একটা বাস টার্মিনাল।
অপরদিকে মহাসড়কের একই জায়গা ব্যাবহার করে ছোট ছোট যানবাহন যেমন ব্যাটারী চালিত অটোরিকশা, সিএনজি,মাহিন্দ্র, পিক-আপ সহ ভাড়ায় চালিত সকল গাড়ি প্রকারের যানবাহন। ফলে সড়কটি অত্যাধিক ঝুঁকি পূর্ণ হয় উঠেছে।
আশির দশকের শুরুতে এই সড়কে যাত্রীবাহী যানবাহন চলচল শুরু হলে আজ পর্যন্ত বাসের জন্য নির্ধারিত কোন স্ট্যান্ড না থাকায় মহা- সড়ককেই বাস রাখার স্ট্যান্ড হিসাবে ব্যবহার করছেন যানবাহন চালকেরা।
ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন
আপনার মতামত লিখুন: