• ঢাকা
  • শনিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ২৭ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

সভ্যতার উন্নয়ন-অগ্রযাত্রায় প্রবীণদের অবদান অনস্বীকার্য: রাষ্ট্রপতি


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: শনিবার, ০১ অক্টোবর, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ, ১১:১০ এএম
উন্নয়ন-অগ্রযাত্রায় প্রবীণদের অবদান
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ

নিউজ ডেস্ক : প্রবীণরা সমাজে সম্মানিত ও শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব বলেছেন, রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। সভ্যতার উন্নয়ন-অগ্রযাত্রায় তাদের অবদান অনস্বীকার্য। শনিবার (১ অক্টোবর) ‘আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস’ উপলক্ষে এক বাণীতে এসব কথা বলেন তিনি।

রাষ্ট্রপতি বলেন, চিকিৎসাবিজ্ঞানের উৎকর্ষ ও আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতির কারণে দেশে প্রবীণের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা মোট জনসংখ্যার ৯ দশমিক ২৮ শতাংশ।

তিনি আরও বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ‘আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস’ উদ্‌যাপনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই।

এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘পরিবর্তিত বিশ্বে প্রবীণ ব্যক্তির সহনশীলতা’ বর্তমান প্রেক্ষাপটে যথার্থ হয়েছে বলে মনে করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।

তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রবীণদের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষ্যে সংবিধানে সামাজিক নিরাপত্তাসংক্রান্ত ১৫(ঘ) অনুচ্ছেদ সংযুক্ত করেন। প্রবীণদের মর্যাদাসম্পন্ন, দারিদ্র্যমুক্ত, কর্মময়, সুস্থ ও নিরাপদ পারিবারিক ও সামাজিক জীবন নিশ্চিত করতে সরকার ‘জাতীয় প্রবীণ নীতিমালা, ২০১৩’ ও ‘পিতা-মাতার ভরণপোষণ আইন, ২০১৩’ প্রণয়ন করেছে।

রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, বর্তমান সরকারের প্রথম মেয়াদে ১৯৯৭-৯৮ অর্থবছরে বয়স্ক ভাতা প্রবর্তন করা হয়। এখন পর্যন্ত দেশের ২৬২টি উপজেলার শতভাগ বয়স্ক ব্যক্তিকে এ ভাতার আওতাভুক্ত করা হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে মোট ৫৭ লাখ ১ হাজার জন প্রবীণ ব্যক্তিকে বয়স্কভাতা দেয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, প্রবীণ ব্যক্তির বয়সজনিত বহুবিধ শারীরিক ও মানসিক সমস্যা দেখা যায়। এ সময় তাদের পারিবারিক ও সামাজিক নানা প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়। তাই প্রবীণ জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি জনহিতৈষী সংগঠন ও বিত্তবান ব্যক্তিদের এগিয়ে আসা অত্যন্ত জরুরি।

ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন

আরো পড়ুন

banner image
banner image