• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ০৭ মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

গ্রামীণ ফোনের অবহেলায় প্রতারকের খপ্পরে সিম গ্রাহকরা


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: সোমবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ০১:৫২ পিএম
গ্রামীন
গ্রামীন ফোনের লোগো

নিউজ ডেস্ক: ফিঙ্গার প্রিন্ট ছাড়া কাউকে সিম দেয় না গ্রামীণ ফোন। সেই ফিঙ্গার প্রিন্টের নিয়মকে ডোজ দিয়ে দেদারছে অন্যের সিম বিক্রি করছে গ্রামীনফোন। সোমবার এক গ্রাহকের অভিযোগ থেকে এই তথ্য জানা গেল। ৮০ ঊর্ধ্ব বয়সী ওই লোক একজন অবসর প্রাপ্ত চাকরিজীবী।  থাকেন পুরান ঢাকার সূত্রাপুরে। জনসন রোডের গ্রামীণ ফোনের কাস্টমার কেয়ারে ফিঙ্গার প্রিন্ট দিয়ে ২০০৬-৭ সালের দিকে তিনি ০১৭২০২৭৫৩৫৯ এই নম্বরের একটি সিম রেজিস্ট্রেশন করেন।

 ২০১৯ সালে করোনার সময় সিমটি বাতিল হয়ে গেলে তিনি সিম পরিবর্তনের জন্য গ্রামীনের মতিঝিল সেন্টার যান। সেখানে যেয়ে তিনি জানতে পারেন তার ফিঙ্গার প্রিন্ট মিলছে না। বয়সের কারণে তার ফিঙ্গার প্রিন্ট আসছে না বলে জানায় কাস্টোমার কেয়ার। এজন্য নির্বাচন কমিশন অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়।

তখন গ্রামীণের কাস্টোমার কেয়ার থেকে বলা হয়েছিল ব্যবহার না করলে এই সিম বাতিল হয়ে যাবে। অন্য কেউ এটি ব্যবহার করতে পারবে না। এ কথার ওপর ভরসা করে তিনি নিশ্চিন্তে বাড়ি ফিরে যান। ২০২৩ সালে তিনি জানতে পারেন তার এই সিমটি আরেক জনের নামে রেজিস্ট্রেশন করে বিক্রি করে দেয় গ্রামীণ ফোন। এ ঘটনার পর ওই চাকরিজীবী দেখেন তার নামে আরেকজন ফেসবুক হোয়াটসআপ চালাচ্ছেন। বিষয়টি তিনি পুলিশকে জানাবেন কিনা তা নিয়ে ভাবছেন। 

ঢাকানিউজকে ওই গ্রাহক বলেন, গ্রামীণ ফোন এই সিমটি বিক্রি করার আগে তাকে ফোন করে বলতে পারতো আমি এই সিমটি চাই কিনা। আমাকে না বলে এভাবে বিক্রি করাকে তিনি প্রতারণার সামিল বলে মনে করছেন। 

সম্প্রতি বিটিআরসি একটি ঘোষণা এ ঘটনার জন্ম দিয়েছে। বিটিআরসি নাকি বলেছে কোনো সিম ১৫ মাস বন্ধ থাকলে তা অন্যের কাছে বিক্রি করে দেয়া যাবে। এই নিয়মের কারণে আজ এসব ঘটনা ঘটছে বলে জানায় ভুক্ত ভোগী ওই গ্রাহক। তিনি এই নিয়মের কথা গ্রামীণ ফোন থেকে জেনেছেন।  
 

ঢাকানিউজ২৪.কম / এসডি

আরো পড়ুন

banner image
banner image