এম, ডি রেজওয়ান আলী, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি : দিনাজপুর বিরামপুরের ৪নং নাম্বার দিওড় ইউনিয়নে অতিদরিদ্রদের কর্মসংস্থান ৪০ দিনের কর্মসূচির কার্যক্রম সন্তোষজনক রয়েছে বলে জানা যায়। ২২ মে দিনাজপুর বিরামপুরে ৪ নাম্বার দিওড় ইউনিয়নে অতিদরিদ্রদের কর্মসংস্থান ৪০ দিনের কর্মসূচি কার্যক্রম সরজমিনে জানা যায় যে, দিওড় ইউনিয়নের ২৭৭ জন পুরুষ ও মহিলা সমন্বয়ে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে দেখা যায়। ৪ নাম্বার দিওড় ইউনিয়নের নয়টি ওয়ার্ডে ২৭৭ জন নর ও নারীর শ্রমিক ৫ দলে বিভক্ত হয়ে ইউনিয়নের রাস্তাঘাটের উন্নয়ন মূলক কার্যক্রম মাটি কাটার কাজ সন্তোষজনক ভাবে চলছে বলে জানা যায়।
এবিষয়ে ওয়ার্ড পর্যায়ে ৪০ দিনের কর্মসূচি মাটিকাটার প্রতিটি দলে পর্যবেক্ষণ করে জানা যায় তারা নিয়মিতভাবে প্রত্যহ সকাল আটটা থেকে বৈকাল চারটা পর্যন্ত কাজ করে যাচ্ছেন। স্থানীয় সংশ্লিষ্টগনের নির্দেশিত পন্থায় প্রতিটি ওয়ার্ড মহল্লার জনসাধারণের চলাচলের রাস্তার উন্নয়নমূলক মাটি কাটার কাজ করে চলেছেন। এবিষয়ে ৪০ দিনের কর্মসূচির কার্যক্রম নর ও নারীগণের নিকট জানতে চাইলে তারা বলেন আমরা নিয়মিতভাবে প্রত্যেকদিন সকাল আটটায় কাজে হাজিরা দিয়ে থাকি এবং একটানা চারটা পর্যন্ত কাজ করে থাকি। শুধু দুপুরে খাবারের সময় আমরা খাওয়ার সময় টা নিয়ে থাকি।
নিয়মিত আমাদের কাজের তদরকি করে থাকেন ৪ নাম্বার দিওড় ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক মন্ডল। তিনি আমাদের ভালো-মন্দ খোঁজখবর নেন এবং কাজের পূর্ণ তদারকি করে থাকেন। তারা আরো বলেন আমাদের ৪ নাম্বার দিওড় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক মন্ডল খুব ভালো মানুষ সে আমাদের সুখে দুখে খোঁজখবর নিয়ে থাকেন এবং আমাদের কাজের সার্বক্ষণিক তদারকি করেন। এমন চেয়ারম্যানই আমাদের বারবার দরকার বলে জানান। এবিষয়ে দলের সর্দার তিনি বলেন ৪০ দিনের কর্মসূচি মাটি কাটার কাজ নিয়মিতভাবে প্রত্যেকদিন সকাল আটটা থেকে চারটা পর্যন্ত লোকজন কাজ করে থাকেন এবং এই কাজের স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক মন্ডল তিনি বেশ খোঁজখবর গ্রহণ করেন। তাদের শরীরিক ও পারিবারিক সবকিছুই খোঁজ খবর রাখেন তিনি খুব ভালো মানুষ এমন ভালো মানুষ থাকলে গরীব মানুষের কাজের অভাব হবে না এবং গরিব মানুষ সহজেই কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতে পারবেন বলে জানান।
দিওড় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক মন্ডলের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন ৪০ দিনের কর্মসূচি এবারে শুরু হয়েছে যেখানে কাজ করার জন্য ৪ নাম্বার দিওড় ইউনিয়নের স্থায়ী বাসিন্দা পুরুষ ও মহিলা ২৭৭ জন সমন্বয়ে কাজ করছেন। উক্ত কাজগুলি প্রত্যেকদিন স্থানীয় ওয়ার্ড সদস্য সহ আমি নিজে পর্যবেক্ষণ করে থাকি এবং তাদের সকল প্রকার সুবিধা অসুবিধার খোঁজখবর নিয়ে থাকি। মাননীয় দেশনেত্রী শেখ হাসিনা উক্ত কর্মসূচি প্রদান করে স্থানীয় পর্যায়ে গরীব অসহায় দুস্থ মানুষের চলার পথ সুগম করে দিয়েছেন। এজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমি অনেক অনেক শুভেচ্ছা অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানাই।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এইরকম আরো কর্মসূচি প্রদান করলে অসহায় দুস্থ মানুষের মাঝে অনেক স্বস্তি নেমে আসবে। ফলে স্থানীয় অসহায় দুঃস্থ সাধারণ মানুষ তাদের জীবিকা নির্বাহ করতে অনেকাংশেই স্বস্তি পাবে বলে জানান।
ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন
আপনার মতামত লিখুন: