• ঢাকা
  • শনিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ২৭ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

অনলাইনে বৈদেশিক মুদ্রার অবৈধ বেচাকেনা বন্ধের উদ্যোগ


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: বুধবার, ০১ জুন, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ, ০২:১৫ পিএম
টাস্কফোর্সের সদস্যরা অংশ নেন
doller pic

ডেস্ক রিপোর্টার;  অনলাইনে বৈদেশিক মুদ্রার অবৈধ বেচাকেনা বন্ধে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ-সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় টাস্কফোর্স। অনলাইন জুয়া, গেমিংসহ এ ধরনের অপরাধ দমনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও কাজ করবে। এরই মধ্যে বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ে একটি পর্যালোচনা কমিটি কাজ শুরু করেছে।

মঙ্গলবার মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে গঠিত কেন্দ্রীয় টাস্কফোর্সের সভায় এ বিষয়ে আলোচনা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের সভাকক্ষে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এ সভার আয়োজন করে। বিএফআইইউ প্রধান মাসুদ বিশ্বাসের সভাপতিত্বে এতে বাংলাদেশ ব্যাংক, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদপ্তর (আরজেএসসি), বিভিন্ন ব্যাংক, বীমা, সমবায়ের প্রতিনিধিসহ টাস্কফোর্সের সদস্যরা অংশ নেন

বৈঠকে মাসুদ বিশ্বাস বলেন, আর্থিক খাতের সবচেয়ে বড় অপরাধ মানি লন্ডারিং ও অর্থপাচার। এ প্রবণতা দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নষ্ট করে। এটা প্রতিরোধে সব সংস্থাকে সতর্ক থাকতে হবে। এ ছাড়া গত ৭ মার্চ চালু হওয়া বিএফআইইউর স্বতন্ত্র ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অভিযোগ জানানোর সুযোগের বিষয়টিও অবহিত করেন তিনি।

জানা গেছে, অনলাইনে বৈদেশিক মুদ্রার অবৈধ বেচাকেনা, জুয়া ও বিভিন্ন ধরনের খেলা বন্ধে টাস্কফোর্সের সদস্য এবং সব আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, বিএফআইইউ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধির সমন্বয়ে গঠিত স্টাডি টিম কাজ করছে। আগামী মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে স্টাডি পেপার সব আইন প্রয়োগকারী সংস্থায় পাঠানো হবে। মূলত অনলাইনে অবৈধ ফরেক্স ট্রেডিংয়ের অন্যতম অনুষঙ্গ ক্রিপ্টো কারেন্সি। ওয়েবসাইট খুলে অনেকে এ ধরনের লেনদেন করছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।

বৈঠকে জানানো হয়, সাম্প্রতিক সময়ে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অনেক ঘটনা ঘটেছে। ৫০টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ওপর কাজ করছে বিএফআইইউ। ১৯টির প্রতিবেদন ইতোমধ্যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থায় পাঠানো হয়েছে। ১৪টি প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে কার্যক্রম চলমান আছে। ১৭টি প্রতিষ্ঠানের কোনো হিসাব পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া উগ্রবাদ ও সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের প্রতিনিধিকে নতুনভাবে এই টাস্কফোর্সের সদস্য করা হয়েছে।

ঢাকানিউজ২৪.কম /

আরো পড়ুন

banner image
banner image