
নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য, ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু এমপি বলেন, মানুষের পিছুটানে যদি বাধা না থাকে, সংশয় না থাকে তাহলে তার জন্য যে কোন কাজ করা সহজ হয়ে যায়। বঙ্গবন্ধু বঙ্গমাতাকে সেরকম মানুষই পেয়েছিলেন। বঙ্গমাতা কখনও বঙ্গবন্ধুর পথে বাধা হয়ে দাড়ান নি এবং তিনি সাংসারিক সকল দায়-দায়িত্ব নিজ কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন বলেই বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক পথ চলা মসৃণ হয়েছিল। এমনকি বঙ্গবন্ধু যে অসমাপ্ত আত্মজীবনী লিখেছিলেন। এই আত্মজীবনী লেখার পেছনে প্রেরণা ছিল বঙ্গমাতার। বঙ্গবন্ধু তখন জেলে। বঙ্গমাতা খাতা-কলম নিয়ে জেলে গিয়ে বঙ্গবন্ধুকে দিয়ে বলেছিলেন বসে বসে লিখো।
মঙ্গলবার (০৮ আগস্ট) বিকালে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) মিলনায়তনে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী, মহীয়সী নারী, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মদিন উপলক্ষে “প্রেরণা দিয়াছে, শক্তি দিয়াছে বিজয়-লক্ষ্মী নারী” শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার সফলতা থেকে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের স্বাধীনতা ঘোষণার পিছনে বঙ্গমাতার অবদান সবচেয়ে বেশি।
আমির হোসেন আমু বলেন, অনেক নেতার সন্তান বিদেশে লেখাপড়া করেছে কিন্তু একজন শেখ মুজিবের সন্তানেরা এদেশের মাটিতে লেখাপড়া করেছে। আজকে বঙ্গমাতার জন্মদিনে বলতে চাই-আদর্শকে বুকে ধারণ করে জাতি যেন আরও অনেক দূর এগিয়ে যায়।
ঢাকানিউজ২৪.কম / জেডএস
আপনার মতামত লিখুন: