• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ০৩ মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • সরকারি নিবন্ধন নং ৬৮

Advertise your products here

banner image
website logo

তথ্য জানার আগ্রহ বাড়াতে হবে


ঢাকানিউজ২৪.কম ; প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ০১:২৪ পিএম
তথ্য জানার আগ্রহ বাড়াতে হবে
তথ্য অধিকার আইন

এম জসমি উদ্দিন

প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ২৯ মার্চ, ২০০৯ বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ কর্তৃক তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ পাশ হয়। ৫ এপ্রিল, ২০০৯ এই আইনটি মহামান্য রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভ করে এবং ৬ এপ্রিল, ২০০৯ আইনটি বাংলাদেশ গেজেটে প্রকাশিত হয়। তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ বাংলাদেশ সরকারের একটি মহতী উদ্যোগ। এটি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে নিষিক্ত রাজনৈতিক স্বদিচ্ছার অভিব্যক্তি যা রাষ্ট্রের ওপর জনগণের মালিকানা নিশ্চিত করার অভিপ্রায়গত । বলার অপেক্ষা রাখেনা, জনগণের কল্যাণে গৃহীত যে কোনো নীতি,কর্মসূচি ও কর্মকাণ্ডের বিষয়ে জনগণের স্পষ্ট ধারণা থাকা আবশ্যক। এভাবে নাগরিক চিন্তার ক্ষেত্র প্রসারণে অভিমত ব্যক্ত করার স্বাধীনতার জন্য তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ একটি অন্যতম রক্ষাকবচ। তথ্য অধিকার আইনের দর্শনকে বাস্তবে রূপদান করতে এর প্রায়োগিক ক্ষেত্রটিকে শক্তিশালী করে গড়ে তোলা আবশ্যক। অন্যথায় এই আইনের উপযোগিতা বাংলাদেশের নাগরিক জীবনে যথার্থভাবে অনুভূত হবেনা। 

তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং জনগণের তথ্যের অধিকার নিশ্চিতকরণের নিমিত্ত এই আইন প্রণীত হয়েছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী জনগণ প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক এবং চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতা নাগরিকের অন্যতম মৌলিক অধিকার। তথ্য অধিকার আইন জনগণের এই মৌলিক অধিকারের স্বীকৃতি দিয়ে তথ্য অধিকার বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতায়নের পথ সুগম করেছে। সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা সংবিধিবদ্ধ সংস্থা, সরকারি ও বিদেশি অর্থায়নে সৃষ্ট বা পরিচালিত বেসরকারি সংস্থা, কোনো আইন দ্বারা বা আইনের অধীনে প্রতিষ্ঠিত কোনো সংবিধিবদ্ধ সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান এবং সরকার বা কোনো সরকারি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পাদিত চুক্তি মোতাবেক  কার্যক্রম পরিচালনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত কোনো সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের কর্মকাণ্ড সম্পাদনে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার মাধ্যমে দুর্নীতি প্রতিরোধ করে জনগণের ক্ষমতায়ন এই আইনের মূল উদ্দেশ্য।  

এ আইনের প্রারম্ভিকায় দুর্নীতি হ্রাস ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় তথ্যের অবাধ প্রবাহের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। বাংলাদেশের সংবিধানে নাগরিকের চিন্তা, বিবেক ও বাকস্বাধীনতাকে অন্যতম মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, যার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ জনগণের তথ্য অধিকার। এ ছাড়া জাতিসংঘের নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক সনদে এবং জাতিসংঘ দুর্নীতিবিরোধী সনদেও একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের নাগরিকের তথ্য অধিকারের বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে। টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) ১৬-তে বলা হয়েছে, টেকসই উন্নয়নসহ সর্বস্তরে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে তথ্যে প্রবেশগম্যতা গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক; এতে সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে তথ্য অধিকার আইন কার্যকরভাবে প্রয়োগের আহ্বান জানানো হয়েছে। এতসব বিধিবিধান-আহ্বান সত্ত্বেও তথ্য নিয়ন্ত্রণ বা গোপনের অপচেষ্টাকে দমন করা যাচ্ছে না।

তথ্য অধিকার আইনে বর্ণিত কর্তৃপক্ষের নিকট হতে প্রত্যেক নাগরিকের তথ্য লাভের অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে এবং ‘তথ্য সরবরাহ করতে বাধ্য’ করা হয়েছে। শুধু তাই নয় তথ্য প্রদানের জন্য তথ্যের ক্যাটালগ ও ইনডেক্স তৈরি করে রাখতে বলা হয়েছে, ওয়েবসাইটে প্রদর্শনের কথা বলা হয়েছে। মানুষের জন্য সহজলভ্য করে রাখতে বলা হয়েছে। স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, কোনো কর্তৃপক্ষ কোনো তথ্য গোপন বা সংকোচিত করে রাখতে পারবে না। ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠিত হওয়ায় সরকারের কম-বেশি সকল তথ্যই এখন ওয়েবসাইটে পাওয়া যাচ্ছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের কারণে বিশ্বের সকল তথ্যই এখন হাতের মুঠোয়। সরকার অনেকগুলো মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এসব প্রকল্পের তথ্য ওয়েবসাইটে রয়েছে। এখান থেকে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে তার আলোকে আমরা আগামী দিনের পরিকল্পনা করতে পারি।

তথ্য অধিকার (আরটিআই) আইন, ২০০৯ নাগরিকের অধিকার ও প্রাপ্য সেবা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রাপ্তির ক্ষমতা নিশ্চিত করে। রাষ্ট তথ্য লাভের অধিকার নিশ্চিত করলেও নাগরিক কতটুকু তথ্য সংগ্রহ করে জীবনমান উন্নয়ন করতে পেরেছে- সেটা বিবেচ্য বিষয়। এক্ষেত্রে নাগরিক সরকারি, সুশীল সমাজ, সংস্থা কিংবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে তথ্যের আবেদন করতে পারে। এই নীতিটি সরকারি বেসরকারি-উভয় ধরনের প্রতিষ্ঠানেরই স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতকরণে ভূমিকা রাখে। এই নীতি জনগণের অর্থায়নে পরিচালিত সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের কার্যক্রম সম্পর্কে জবাবদিহি করতে অবদান রাখে। তথ্য কমিশন সূচনালগ্ন থেকে জনগণের তথ্য অধিকার নিশ্চিতকরণে তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তথ্য অধিকার আইন,২০০৯ এর ধারা ২৫ এর আলোকে দেশের নাগরিকগণ তথ্য না পেয়ে কমিশনে অভিযোগ দায়ের করতে পারেন এবং তথ্য কমিশন প্রতিষ্ঠার পর থেকে নাগরিকদের অভিযোগ গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করে আসছে। 

তথ্য অধিকার আইনের একটি শক্তিশালী বিধান হলো, সরকারি কর্তৃপক্ষগুলো সর্বোচ্চ পরিমাণ তথ্য জনসমক্ষে প্রকাশ করবে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে (ভলান্টারি ডিসক্লোজার); অর্থাৎ নাগরিক বা সাংবাদিকদের চাওয়ার অপেক্ষায় না থেকে সরকারি কর্তৃপক্ষগুলো নিজ নিজ দপ্তরের কাজকর্ম সম্পর্কিত অধিকাংশ তথ্য নিজ নিজ ওয়েবসাইটে এবং অন্যান্য মাধ্যমে জনসমক্ষে প্রকাশ করবে এবং নাগরিকদের তরফ থেকে যেকোনো তথ্যের চাহিদা মেটানোর জন্য আন্তরিকভাবে প্রস্তুত থাকবে; সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকৃতি জানাবে না; বরং প্রশ্নের উত্তরের পাশাপাশি আনুষঙ্গিক আরও তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করবে। 

তবে এই আইনের অন্যান্য বিধানাবলীতে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, কোনো কর্তৃপক্ষ কোনো নাগরিককে নিম্নলিখিত তথ্যসমূহ প্রদান করিতে বাধ্য থাকবে না, যথাঃ -(ক) কোনো তথ্য প্রকাশের ফলে বাংলাদেশের নিরাপত্তা, অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি হইতে পারে এইরূপ তথ্য;(খ) পররাষ্ট্রনীতির কোনো বিষয় যাহার দ্বারা বিদেশী রাষ্ট্রের অথবা আন্তর্জাতিক কোনো সংস্থা বা আঞ্চলিক কোনো জোট বা সংগঠনের সহিত বিদ্যমান সম্পর্ক ক্ষুণ্ন হইতে পারে এইরূপ তথ্য;(গ) কোনো বিদেশী সরকারের নিকট হইতে প্রাপ্ত কোনো গোপনীয় তথ্য;(ঘ) কোনো তথ্য প্রকাশের ফলে কোনো তৃতীয় পক্ষের বুদ্ধিবৃত্তিক সস্পদের অধিকার ক্ষতিগ্রস্ত হইতে পারে এইরূপ বাণিজ্যিক বা ব্যবসায়িক অন্তর্নিহিত গোপনীয়তা বিষয়ক, কপিরাইট বা বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ (Intellectual Property Right) সম্পর্কিত তথ্য;(ঙ) কোনো তথ্য প্রকাশের ফলে কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা সংস্থাকে লাভবান বা ক্ষতিগ্রস্ত করিতে পারে এইরূপ নিম্নোক্ত তথ্য, যথাঃ-(অ) আয়কর, শুল্ক, ভ্যাট ও আবগারী আইন, বাজেট বা করহার পরিবর্তন সংক্রান্ত কোনো আগাম তথ্য;(আ) মুদ্রার বিনিময় ও সুদের হার পরিবর্তনজনিত কোনো আগাম তথ্য;(ই) ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের পরিচালনা ও তদারকি সংক্রান্ত কোনো আগাম তথ্য;(চ) কোনো তথ্য প্রকাশের ফলে প্রচলিত আইনের প্রয়োগ বাধাগ্রস্ত হইতে পারে বা অপরাধ বৃদ্ধি পাইতে পারে এইরূপ তথ্য;(ছ) কোনো তথ্য প্রকাশের ফলে জনগণের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হইতে পারে বা বিচারাধীন মামলার সুষ্ঠু বিচার কার্য ব্যাহত হইতে পারে এইরূপ তথ্য;(জ) কোনো তথ্য প্রকাশের ফলে কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিগত জীবনের গোপনীয়তা ক্ষুণ্ন হইতে পারে এইরূপ তথ্য;(ঝ) কোনো তথ্য প্রকাশের ফলে কোনো ব্যক্তির জীবন বা শারীরিক নিরাপত্তা বিপদাপন্ন হইতে পারে এইরূপ তথ্য;(ঞ) আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহায়তার জন্য কোনো ব্যক্তি কর্তৃক গোপনে প্রদত্ত কোনো তথ্য;(ট) আদালতে বিচারাধীন কোনো বিষয় এবং যাহা প্রকাশে আদালত বা ট্রাইব্যুনালের নিষেধাজ্ঞা রহিয়াছে অথবা যাহার প্রকাশ আদালত অবমাননার শামিল এইরূপ তথ্য;(ঠ) তদন্তাধীন কোনো বিষয় যাহার প্রকাশ তদন্ত কাজে বিঘ্ন ঘটাইতে পারে এইরূপ তথ্য;(ড) কোনো অপরাধের তদন্ত প্রক্রিয়া এবং অপরাধীর গ্রেফতার ও শাস্তিকে প্রভাবিত করিতে পারে এইরূপ তথ্য;(ঢ) আইন অনুসারে কেবল একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য প্রকাশের বাধ্যবাধকতা রহিয়াছে এইরূপ তথ্য;(ণ) কৌশলগত ও বাণিজ্যিক কারণে গোপন রাখা বাঞ্ছনীয় এইরূপ কারিগরি বা বৈজ্ঞানিক গবেষণালব্ধ কোনো তথ্য;(ত) কোনো ক্রয় কার্যক্রম সম্পূর্ণ হইবার পূর্বে বা উক্ত বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের পূর্বে সংশ্লিষ্ট ক্রয় বা উহার কার্যক্রম সংক্রান্ত কোনো তথ্য ;(থ) জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিকার হানির কারণ হইতে পারে এইরূপ তথ্য;(দ) কোনো ব্যক্তির আইন দ্বারা সংরক্ষিত গোপনীয় তথ্য;(ধ) পরীক্ষার প্রশ্নপত্র বা পরীক্ষায় প্রদত্ত নম্বর সম্পর্কিত আগাম তথ্য;(ন) মন্ত্রিপরিষদ বা, ক্ষেত্রমত, উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উপস্থাপনীয় সার-সংক্ষেপসহ আনুষঙ্গিক দলিলাদি এবং উক্তরূপ বৈঠকের আলোচনা ও সিদ্ধান্ত সংক্রান্ত কোনো তথ্য।

তবে মন্ত্রিপরিষদ বা ক্ষেত্রমত, উপদেষ্টা পরিষদ কর্তৃক কোনো সিদ্ধান্ত গৃহীত হইবার পর অনুরূপ সিদ্ধান্তের কারণ এবং যেসকল বিষয়ের উপর ভিত্তি করিয়া সিদ্ধান্তটি গৃহীত হইয়াছে উহা প্রকাশ করা যাইবেঃ আরও শর্ত থাকে যে, এই ধারার অধীন তথ্য প্রদান স্থগিত রাখিবার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে তথ্য কমিশনের পূর্বানুমোদন গ্রহণ করতে হইবে। সার্কভুক্ত বেশিরভাগ রাষ্ট্রই তথ্য অধিকার আইন প্রবর্তন করেছে।

২০০৫ সালে ভারতে তথ্য অধিকার আইন প্রণীত ও বাস্তবায়িত হয়। বাংলাদেশ তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ একটি আধুনিক, অনন্য এবং প্রগতিশীল আইন। এই আইনে, জনগণ কর্তৃপক্ষের উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করে; কর্তৃপক্ষের কাজ, সেবা এবং বাজেটের হিসাব দাবি করে তথ্য অধিকার আইনের ধারা ৪-এ বলা হয়েছে, ‘কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে প্রত্যেক নাগরিকের তথ্য লাভের অধিকার থাকবে এবং নাগরিকের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে যথাযথ কর্তৃপক্ষ তথ্য সরবরাহ করতে বাধ্য থাকবে।’ বাংলাদেশের তথ্য অধিকার আইন বেশ সুস্পষ্ট।

আপনি যদি আইন অনুযায়ী তথ্য জানতে আবেদন করেন নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে তবে সরকারি কিংবা বেসরকারি হোক, ঐ কর্তৃপক্ষ তথ্য দিতে বাধ্য। যদি না দেয় কিংবা আপিল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকেও যথাযথ তথ্য না পাওয়া যায় তবে তথ্য কমিশন ৪৫ থেকে ৭৫ দিনের মধ্যে বিষয়টা মিমাংসা করবে।রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় প্রধানমন্ত্রীর তহবিলে জমা পড়া ১২৮ কোটি টাকার তথ্য চেয়ে দৃষ্টান্ত তৈরি করেছিলেন শাহদীন মালিক। সফলও হয়েছিলেন। এথেকে বুঝা যায় বেশ সুসংহত এবং স্পষ্ট আইন রয়েছে তথ্য জানার ক্ষেত্রে, শুধু আমাদের জানার চেষ্টা ও আগ্রহ বাড়াতে হবে। দেশের মানুষের সচেতন হতে হবে।

লেখক: তথ্য অফিসার, তথ্য অধিদফতর, ঢাকা

ঢাকানিউজ২৪.কম / কেএন

আরো পড়ুন

banner image
banner image