
নিউজ ডেস্ক: অর্থপাচার মামলার অভিযোগে পি কে হালদারকে ২২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে ঢাকার একটি আদালত।রোববার (৮ অক্টোবর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে পি কে হালদারের দুদক আইনের ২৭ (১) ধারা ১০ বছরের কারাদণ্ড ও মানিলন্ডারিং আইনে ১২ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। দুই ধারার সাজা আলাদাভাবে চলবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন। অর্থাৎ তাকে ২২ বছরের কারাভোগ করতে হবে। পি কে হালদারের বিরুদ্ধে ৫২ মামলার মধ্যে এটি প্রথম মামলার রায়। বাকি ৫১ মামলা এখনো তদন্তাধীন। পি কে হালদারের পুরো নাম প্রশান্ত কুমার হালদার।
অন্যদিকে আসামি অবন্তিকা বড়াল, শংখ বেপারী, সুকুমার মৃধা, অনিন্দিতা মৃধাক, লিলাবতী হালদার (পি কে হালদারের মা), পূর্ণিমা রানী হালদার, উত্তম কুমার মিস্ত্রি, অমিতাভ অধিকারী, প্রিতিশ কুমার হালদার, রাজিব সোম, সুব্রত দাস, অনঙ্গ মোহন রায় ও স্বপন কুমার মিস্ত্রিকে পৃথক দুই ধারায় সাত বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। দুদক আইনের ২৭ (১) ধারা তিন বছরের কারাদণ্ড ও মানিলন্ডারিং আইনে চার বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। দুই ধারার সাজা একসাথে চলবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন। অর্থাৎ তাদের চার বছর কারাভোগ করতে হবে।
তিনি এখন ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে বন্দি আছেন। ভারতে তার বিচার চলছে।
পিকে হালদারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিভিন্ন আদালতে ৫২ টি মামলা চলমান আছে। এটি পিকে হালদারের প্রথম মামলার রায়।
ঢাকানিউজ২৪.কম / এসডি
আপনার মতামত লিখুন: